HOME>CLASS-XII>OUR YOUTUBE CHANNEL https://youtube.com/@pgresearchcentre738
Strong Roots
APJ Abdul Kalam
পাঠ্যাংশটির বঙ্গানুবাদ
Para-1
I was born into a middle-class Tamil family in the island town of Rameswaram in
the erstwhile Madras state. My father, Jainulabdeen, had neither much formal
education nor much wealth; despite these disadvantages, he possessed great
innate wisdom and a true generosity of spirit. He had an ideal helpmate in my
mother, Ashiamma. I do not recall the exact number of people she fed every day,
but I am quite certain that far more outsiders ate with us than all the members
of our own family put together.
অনুচ্ছেদ ১ :
পূর্বতন
মাদ্রাজ রাজ্যের দ্বীপশহর রামেশ্বরমের
এক মধ্যবিত্ত তামিল
পরিবারে আমি জন্মগ্রহণ করেছিলাম। আমার
বাবা জৈনুল আবদিনের খুব
বেশি প্রথাগত শিক্ষা বা
ধনসম্পদ ছিল না; এসমস্ত
অসুবিধা সত্ত্বেও তাঁর ছিল
ব্যাপক সহজাত জ্ঞান আর
অন্তরের প্রকৃত উদারতা।
আমার মা আশিয়াম্মার মধ্যে
তিনি এক আদর্শ সহধর্মিনীকে
পেয়েছিলেন। আমার
মনে পড়ে না প্রতিদিন
তিনি ঠিক কতজন লোককে
খাওয়াতেন, কিন্তু আমি সম্পূর্ণ
নিশ্চিত যে আমাদের পরিবারের
মোট সদস্য সংখ্যার চেয়ে
অনেক বেশি বাইরের লোক
আমাদের সঙ্গে খেতেন।
Para
-2
My
parents were widely regarded as an ideal couple. My mother's lineage was the
more distinguished, one of her forebears having been bestowed the title of
'Bahadur' by the British.
অনুচ্ছেদ ২ :
সবার কাছে আমার বাবা-মা এক আদর্শ
দম্পতি হিসাবে বিবেচিত হতেন। আমার মায়ের বংশ মর্যাদা অনেকটা বেশি ছিল, তাঁর এক
পূর্বপুরুষ ব্রিটিশদের দেওয়া ‘বাহাদুর’ খেতাবে ভূষিত হয়েছিলেন।
Para
-3
I
was one of many children-a short boy with rather undistinguished looks, born to
tall and handsome parents. We lived in our ancestral house, which built in the
middle of the 19th century. It was a fairly large pucca house, made of was
limestone and brick, on the Mosque Street in Rameswaram. My austere father used
to avoid all inessential comforts and luxuries However, all necessities were
provided for, in terms of food, medicine or clothing. In fact, I would say mine
was a very secure childhood, materially and emotionally.
অনুচ্ছেদ ৩ ;
অনেক সন্তান-সন্তুতির মধ্যে একজন
ছিলাম আমি-লম্বা এবং সুদর্শন বাবা-মায়ের এক সাদামাটা চেহারার ছোটোখাটো বালক। আমরা
আমাদের পৈতৃক বাড়িতে বাস করতাম, যেটা উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে তৈরি হয়েছিল।
এটা ছিল বেশ বড়োসড়ো পাকা বাড়ি, চুনাপাথর আর ইট দিয়ে তৈরি এবং রামেশ্বরমের মস্ক
স্ট্রিটে অবস্থিত। আমার কঠোরভাবে সংযমী বাবা সমস্ত ধরনের অপ্রয়োজনীয়
স্বাচ্ছন্দ্য ও বিলাসিতা এড়িয়ে চলতেন। যাইহোক, খাবার দাবার, ওষুধপত্তর ও
কাপড়চোপড়ের মতো সমস্ত প্রয়োজনীয় জিনিসের জোগানের ব্যবস্থা তিনি করতেন। বস্তুত,
আমি বলব আমার শৈশব ছিল খুবই সুরক্ষিত, বস্তুগত ও মানসিক দিক থেকে।
Para-4
I
normally ate with my mother, sitting on the floor of the kitchen. She would
place a banana leaf before me, on which she then ladled rice and aromatic
sambar a variety of sharp, home-made pickle and a dollop of fresh coconut
chutney.
অনুচ্ছেদ ৪ :
আমি
সাধারণত রান্নাঘরের মেঝেতে বসে মায়ের
সঙ্গে খেতাম। তিনি
আমার সামনে একটা কলাপাতা
পেতে দিতেন, যার ওপর
তিনি হাতায় কারে ভাত
ও সুগন্ধযুক্ত সম্বর,
বাড়িতে তৈরি এক ধরনের
ঝাঁজালো আচার আর একদলা
টাটকা নারকেলের চাটনি ঢেলে
দিতেন।
Para-5
The
Shiva temple, which made Rameswaram so famous to pilgrims, was about a
ten-minute walk from our house. Our locality was predominantly Muslim, but
there were quite a lot of Hindu families too, living amicably with their Muslim
neighbours. There was a very old mosque in our locality where my father would
take me for evening prayers, I had not the faintest idea of the meaning of the
Arabic prayers chanted, but I was totally convinced that they reached God. When
my father came out of the mosque after the prayers, people of different
religions would be sitting outside, waiting for him. Many of them offered bowls
of water to my father, who would dip his fingertips in them and say a prayer.
This water was then carried home for invalids. I also remember people visiting
our home to offer thanks after being cured. Father always smiled and asked them
to thank Allah the merciful.
অনুচ্ছেদ ৫ :
যে
শিব মন্দির রামেশ্বরমকে তীর্থযাত্রীদের
কাছে এত বিখ্যাত করে
তুলেছিল তা আমাদের বাড়ি
থেকে প্রায় দশ মিনিটের
হাঁটাপথের দূরত্বে ছিল।
আমাদের এলাকাটি প্রধানত মুসলমান
অধ্যুষিত ছিল, কিন্তু বেশ
কিছু হিন্দু পরিবারও সেখানে
তাদের মুসলিম প্রতিবেশীদের সঙ্গে
সৌহাদপূর্ণভাবে বসবাস করতেন।
আমাদের এলাকায় বহু পুরোনো
একটি মসজিদ ছিল যেখানে
আমার বাবা আমাকে সন্ধ্যাকালীন
প্রার্থনার জন্য নিয়ে যেতেন। আরবি
ভাষায় গীত সেই প্রার্থনার
অর্থ সম্পর্কে আমার সামান্যতম
ধারণা ছিল না, কিন্তু
আমার পূর্ণ বিশ্বাস ছিল
যে সেগুলি ঈশ্বরের
কাছে পৌঁছায়। প্রার্থনার
পর আমার বাবা
যখন মসজিদের বাইরে আসতেন
তখন বিভিন্ন ধর্মের মানুষ
বাইরে বসে থাকতেন তার
জন্য অপেক্ষা করে।
তাদের মধ্যে অনেকেই জলপূর্ণ
বাটি আমার বাবার সামনে
তুলে ধরতেন, যিনি সেগুলির
মধ্যে তাঁর আঙুলের ডগাগুলি
ডুবিয়ে একটা প্রার্থনামন্ত্র উচ্চারণ
করতেন। তারপর
সেই জল শারীরিকভাবে অক্ষম/অসমর্থ লোকেদের জন্য
বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হত। আমার
এও মনে আছে
লোকেরা সুস্থ হয়ে যাওয়ার
পর আমাদের বাড়িতে
আসতেন বাবাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন
করতে। বাবা
সর্বদা স্মিতহাসি হাসতেন এবং তাদেরকে
বলতেন দয়াময় আল্লাকে ধন্যবাদ
জানাতে।
Para-6
The
high priest of Rameswaram temple, Pakshi Lakshmana Sastry, was very close friend
of my father's. One of the most vivid memories of my earl childhood is of the
two men, each in traditional attire, discussing spiritual matter When I was old
enough to ask questions, I asked my father about the relevanc of prayer. My
father told me there was nothing mysterious about prayer Rather prayer made possible
a communion of the spirit between people! "When you pray," he said,
"you transcend your, body and become a part of the cosmos which knows no
division of wealth, age, caste, or creed."
অনুচ্ছেদ ৬ :
রামেশ্বরম
মন্দিরের প্রধান পুরোহিত পক্ষী
লক্ষ্মণ শাস্ত্রী আমার বাবার
খুব ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। আমার
খুব ছোটোবেলার উজ্জ্বল স্মৃতিগুলির মধ্যে
অন্যতম হল এই দুজন
মানুষ, প্রত্যেকে নিজেদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকে
আধ্যাত্মিক বিষয় নিয়ে আলোচনা
করছেন। যখন
আমি প্রশ্ন করার মতো
যথেষ্ট বড়ো হলাম তখন
প্রার্থনার প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে বাবাকে জিজ্ঞাসা
করলাম। আমার
বাবা আমাকে বলেছিলেন যে
প্রার্থনার মধ্যে কোনো রহস্য
নেই। বরং
প্রার্থনা মানুষে-মানুষে আত্মিক
মেলবন্ধন সম্ভব করে তোলে। “যখন
তুমি প্রার্থনা করো”, তিনি বলেছিলেন,
“তখন তুমি দৈহিক সীমা
অতিক্রম করো এবং এই
বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের একটা অংশে পরিণত
হও, যেখানে ধনসম্পদ, বয়স,
জাতি ও ধর্মের
কোনো ভেদাভেদ নেই।”
Para-7
My father could convey complex spiritual concepts in very simple, down-
to-earth Tamil. He once told me, "In his own time, in his own place, in
what he really is, and in the stage he has reached-good or bad-every human
being is a specific element within the whole of the manifest divine Being. So
why be afraid of difficulties, sufferings and problems? When troubles come, try
to understand the relevance of your sufferings. Adversity always presents
opportunities for introspection."
অনুচ্ছেদ ৭ :
আমার
বাবা জটিল আধ্যাত্মিক ধারনাগুলি
খুব সহজসরল, সাধারণের বোধগম্য
তামিল ভাষায় বুঝিয়ে বলতে
পারতেন। তিনি
একবার আমাকে বলেছিলেন, “তার
নিজের সময়কালে, তার নিজের জায়গায়,
প্রকৃত অর্থে সে যাই-ই হোক,
এবং যে স্তরে সে
পৌঁছেছে - ভালো বা মন্দ
- প্রতিটি মানুষই স্পষ্ট প্রতীয়মান
এক সমগ্র ঐশ্বরিক
সত্তার মধ্যে একটি বিশেষ
উপাদান। অতএর
কষ্ট, দুঃখ ও সমস্যায়
এত ভয় পাবে
কেন ? যখন সমস্যা আসবে
তখন তোমার দুঃখ কষ্টের
প্রাসঙ্গিকতা বোঝার চেষ্টা করো। প্রতিকূল
অবস্থা সব সময়েই আত্মসমীক্ষার
সুযোগ করে দেয়।”
Para
-8
"Why
don't you say this to the people who come to you for help and advice?" I
asked my father. He put his hands on my shoulders and looked straight into my
eyes. For quite some time he said nothing, as if he was judging my capacity to
comprehend his words. Then he answered in a low, deep voice. His answer filled
me with a strange energy and enthusiasm: "Whenever human beings find
themselves alone, as a natural reaction, they start looking for company
Whenever they are in trouble, they look for someone to help them. Whenever they
reach an impasse, they look to someone to show them the way out. Every recurrent
anguish, longing, and desire finds its own special helper. For the people who
come to me in distress, I am but a go-between in their effort to propitiate
demonic forces with prayers and offerings. This is not a correct approach at
all and should never be followed. One must understand the difference between a
fear-ridden vision of destiny and the vision that enables us to seek the enemy
of fulfilment within ourselves."
অনুচ্ছেদ ৮ :
“যে
সব মানুষ সাহায্য
ও পরামর্শের জন্য
আপনার কাছে আসে তাদের
একথা আপনি বলেন না
কেন?” আমি আমার বাবাকে
জিজ্ঞাসা করলাম। তিনি
আমার কাঁধের ওপর হাত
রাখলেন এবং সোজা আমার
চোখের দিকে তাকিয়ে রইলেন। বেশ
কিছুক্ষণ তিনি কিছুই বললেন
না, যেন তাঁর কথাগুলো
উপলব্ধি করার মতো আমার
ক্ষমতা আছে কিনা তা
যাচাই করছিলেন। তারপর
তিনি নীচু গম্ভীর স্বরে
উত্তর দিলেন। তাঁর
উত্তর আমাকে এক অদ্ভুত
শক্তি আর উদ্দীপনায় ভরিয়ে
দিল। “মানুষ
যখনই নিজেদের নিঃসঙ্গ মনে
করে, স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হিসাবে, তারা সঙ্গী
খুঁজতে শুরু করে।
যখনই তারা কোনো সমস্যায়
পড়ে, তারা তাদের সাহায্য
করতে পারে এমন কাউকে
খোঁজে। যখনই
তারা কোনো অচলাবস্থায় পড়ে,
তখন সেখান থেকে বেরিয়ে
আসার পথ দেখাতে পারে
এমন একজন মানুষকে তারা
খোঁজে। বারংবার
সংঘটিত হওয়া প্রতিটি যন্ত্রণা,
কামনা আর অভিলাষ তার
নিজস্ব বিশেষ সাহায্যকারী খুঁজে নেয়। দুর্দশায় পড়ে যে সমস্ত মানুষ আমার কাছে আসেন, তাদের প্রার্থনা আর অর্ঘ্য দিয়ে অশুভ শক্তিকে তুষ্ট করার প্রচেষ্টার ক্ষেত্রে আমি শুধুমাত্র একজন মধ্যস্থতাকারী। এটি একেবারেই সঠিক পন্থা নয় এবং কখনোই অনুসরণ করা উচিত নয়। অদৃষ্টের এক ভয়বিহবল কল্পচিত্র এবং সেই কল্পচিত্র যা আমাদের অন্তরের মধ্যে পরিপূর্ণতার শত্রুকে খুঁজতে সক্ষম করে – এই দু'য়ের পার্থক্য আমাদের উপলব্ধি করতেই হবে।”
Para-9
I
remember: my father starting his day at 4 am by reading the namaz before dawn.
After the namaz, he used to walk down to a small coconut grove we owned, about
four miles from our home. He would return with about a dozen coconuts tied
together thrown over his shoulder, and only then would he have his breakfast.
This remained his routine even when he was in his late sixties.
অনুচ্ছেদ -9:
আমার মনে পড়ে আমার বাবা ভোর হওয়ার আগে চারটের সময় নমাজ পড়ে দিন শুরু করতেন। নমাজের পর, তিনি পায়ে হেঁটে বাড়ি থেকে প্রায় চার মাইল দূরে আমাদের ছোটো নারকেল বাগানে যেতেন। তিনি প্রায় এক ডজন নারকেল বেঁধে কাঁধে ফেলে বাড়ি ফিরে আসতেন এবং তারপর তিনি প্রাতরাশ খেতেন। এমনকি তার বয়স যখন ষাটের কোঠার শেষের দিকে তখনও পর্যন্ত এটাই ছিল তাঁর রোজ।
Para-10
I
have, throughout my life, tried to emulate my father in my own world of science
and technology. I have endeavoured to understand the fundamental truths
revealed to me by my father, and feel convinced that there exists a divine
power that can lift one up from confusion, misery, melancholy and failure, and
guide one to one's true place. And once an individual severs his emotional and
physical bond, he is on the road to freedom, happiness and peace of mind.
অনুচ্ছেদ 10:
আমি সারাজীবন ধরে আমার নিজের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জগতে আমার বাবাকে অনুসরণ করার চেষ্টা করেছি। আমার বাবা আমার কাছে যে মৌলিক সত্যগুলি প্রকাশ করেছিলেন সেগুলি বোঝার চেষ্টা করেছি, এবং নিশ্চিতভাবে অনুভব করেছি যে এক ঈশ্বরিক শক্তি আছে যা একজন মানুষকে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, দুর্দশা, বিষণ্ণতা ও ব্যর্থতা থেকে উদ্ধার করতে পারে, এবং তাকে তার সঠিক স্থানে পৌছানোর ক্ষেত্রে পথ নির্দেশ দিতে পারে। এবং একবার কেউ যদি তার মানসিক ও দৈহিক বন্ধন ছিন্ন করতে পারে তাহলে সে মুক্তি, সুখ ও মানসিক শান্তির পথে চলতে শুরু করে।
Subscribe our channel & Download the pdf.
Menu
➡️CLASS-XI,
➡️ CLASS-X,
➡️CLASS-IX,
➡️ CLASS-VIII,
➡️CLASS-VII ,
➡️STORY
➡️REPORT ,
➡️LETTER,
➡️NOTICE
YouTube চ্যানেল - PG RESEARCH CENTRE ,Please Subscriber our Channel
https://youtube.com/@pgresearchcentre73
Comments
Post a Comment